মহান কবি হোমারের জন্ম তো দূরের কথা, এনার স্থায়িত্বকাল নিয়ে ইতিহাসবিদদের মধ্যে মত বিরোধ রয়েছে। তবে অনেকেই অনুমান করেন যে ইনি ৮০০ থেকে ৯০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যের সময়কালে বিরাজমান ছিলেন। ইনি ছিলেন যেমন একদিকে লেখক তেমনি অপরদিকে ছিলেন একজন দার্শনিক ও সাহিত্যিক। এনার রচনার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ইলিয়াডওডিসি। এনার কিছু বাণী নিচে উল্লেখ করা হলো।।-
“যে অতিথি থাকতে চায় তাকে তাড়াতাড়ি বিদায় দেওয়া আর যে তাড়াতাড়ি চলে যেতে চায় তাকে ধরে রাখা সমান অপরাধ।”
“কোনো অতিথি কখনোই অতিথিপরায়ণ গৃহস্বামীকে ভুলে যায় না।”
“অনেকেই যখন একটা কাজে কাঁধ দেয় তখন কাজটা সহজ হয়ে যায়।”
“পৃথিবীতে এমন অতৃপ্তিকর আর কিছুই নেই মানুষের অভিমানী চাহিদা ছাড়া।”
“নম্রতার দ্বারা অনেক কিছু অর্জন করা যায় কিন্তু ব্যয় হয় না কিছুই।”
“বৃক্ষের পাতার মতো মানুষের প্রজাতি। এখন যৌবনের সবুজ কোন্টা—কোন্টা পড়ছে ঝরে। বসন্তে আসবে আর একটি প্রজন্ম যারা করছে তারা রেখে যাবে উত্তরাধিকার।”
“অতি শিক্ষিত লোকের বুদ্ধি কম।”
“একজন সহানুভূতিশীল বন্ধু ভাইয়ের মতোই প্রিয় হতে পারে।”
“বর্তমানকে সঠিকভাবে পাঠ করা এবং সময়ের সঙ্গে এগিয়ে চলাই বিচক্ষণতার পরিচায়ক।”
“অতিরিক্ত বিশ্রাম যন্ত্রণাদায়ক হয়ে ওঠে। বড় বড় কাজ এবং বড় বড় আবিষ্কার পারস্পরিক বিশ্বাস এবং সহযোগিতার মাধ্যমে নিষ্পন্ন হয়।”
“বেশিরভাগ মানুষকেই অসহনীয় দুর্ভাগ্যের মোকাবিলা করতে এবং অকালে মৃত্যুর নির্মম শিকারে পরিণত হতে হয়।”
“আমরা সবাই একদিন মরবো, এই সত্য স্বীকার করে জীবনের শেষদিন পর্যন্ত কাজ করতে করতেই মরা ভাল। টু ডাই ইন হারিনেস।”
“মানুষকে করতে হবে যুদ্ধ আর স্বর্গকে দিতে হবে সফলতা ।”
“কারো কর্তৃত্ব খর্ব করা আর কারোর বাড়ি দখল করা রাজার জন্য খারাপ কাজ নয় ৷”
“জ্ঞানী শিশু তার বাবাকে ভালো করেই জানে।”
“মহৎ কাজ করে খ্যাতি অর্জন করতে হলে প্রথম থেকেই সংগ্রাম করতে হবে।”
“মহৎ কাজ করে যশ অর্জন করতে হলে প্রথম থেকেই সংগ্রাম করতে হবে।”