ডেল কার্নেগী ১৮৮৮ সালের নভেম্বর মাসে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের মুসৌরিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ইনি ছিলেন একজন লেখক এবং অধ্যাপক। অবশেষে ইনি ১৯৫৫ সালের নভেম্বর মাসে গভীর রোগে আক্রান্ত হয়ে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এনার কিছু উপদেশ নীচে উল্লেখ করা হলো।
“অনুকরণ নয়, অনুসরণ নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন।”
“অবিবাহিত লোকের কাছে তার জীবনের চেয়ে টাকার লোভই বেশি হয়।”
“ভদ্র আচরণ করতে শিক্ষা লাগে। অভদ্র আচরণ করতে অজ্ঞতাই যথেষ্ট।”
“হাসি আর কান্না দিয়েই তো অভিনয়। আমাদের সবাইকে কখনো হাসতে কখনো কাঁদতে হয়—সুতরাং আমরা একার্থে অভিনেতা।”
“অলস ব্যক্তিরা অতিশীঘ্র নিজেদের সর্বনাশ ডেকে আনে।”
“যে ক্রোধ দমন করতে পারে অথবা প্রয়োজনমতো নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, অশান্তিvতার থেকে দূরে অবস্থান করে।”
“আপনার যাকে যা ভালোলাগে সেটাই আপনার আদর্শ।”
“মানুষ সব সময় সর্ব অবস্থায় আমিকে খোঁজে। আমি কে, আমি কি, আমি কোথায় ? এই আমিত্ব নিয়েই মানুষের জীবন সাধনা। যেখানে আমি নেই, সেখানে তছনছ হয়ে গেলেও আগ্রহ প্রকাশকে অকারণ বলে মনে করে চরম উপেক্ষা দেখায়।”
“আলস্য ঝোড়ে ফ্যালো। উঠে দাঁড়াও। মন স্থির করে দৌড় দাও। তুমি অবশ্যই তোমার গন্তব্যে পৌঁছতে পারবে।”
“প্রত্যেকের আয়ু একদিন সীমাবদ্ধ হয়ে যায়। এই সীমাবদ্ধ আয়ুর জীবনকে যদি আমরা নানা উপায়ে বৈচিত্র্যমণ্ডিত করে তুলতে পারি, সেটাই হবে জীবনের সান্ত্বনা।”
“তোমার ইচ্ছানুযায়ী জগতে সবকিছু হবে এটা তুমি আশা করো কী করে?”
“উন্নতি করতে হলে আত্মীয়স্বজন বন্ধু-বান্ধবদের সহযোগিতা লাগেই।”
“সমস্যায় পড়লে মানুষের সাথে পরামর্শ করো। কারো সদুপদেশ তোমার সমস্যা থেকে উত্তীর্ণের পথ দেখাত পারে।”
“আমাদের ক্লান্তির অন্যতম কারণ একঘেঁয়েমি।”
“মিথ্যা ওজর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ধরা পড়ে যায় এবং অবশেষে তা লজ্জার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।”
“কর্মহীন জীবন হতাশার কাফন জড়ানো একটি জীবন্ত লাশ।”
“নিষ্ঠা ও একাগ্রতা দ্বারা কাজ করলে সাফল্য আসবেই-এ-কথা সকল ক্ষেত্রের জন্যেই প্রযোজ্য।”
“কাজের দক্ষতা কমে যাবার একমাত্র বাস্তব কারণ হল বিরক্তি।”
“অনেকে অভিযোগ করেন একটু কাজ করলেই তারা হাঁপিয়ে ওঠেন। এটা আর কিছু নয় এ হল কাজের প্রতি অনীহা।”
“একজন লোককে খাইয়ে যতটা সন্তুষ্ট করা যায় আর কিছুতে নয়।”
“খ্যাতির সাথে সাথে অর্থও আসে।”
“আমরা কী চিন্তা করি সেটাই সবচেয়ে বড় কথা।”
“যদি আমরা খুব চিন্তা করি, তাহলে দুঃখী হই। যদি খুব দুঃখের চিন্তা করি, তাহলে দুঃখী হব। যদি কেবল ভয়ের চিন্তা করি, তাহলে ভীত হব। যদি রোগ সম্বন্ধে চিন্তা করি তাহলে হয়তো অসুস্থ হয়ে পড়ব।”
“চিন্তা ও দুশ্চিন্তার মধ্যে পার্থক্য হল যখনি আমি প্রচুর গাড়িচলা নিউইয়র্কের রাস্তার পার হই, তখন চিন্তা করি দুশ্চিন্তা করি না। চিন্তা মানে সমস্যার সমাধান করা, দুশ্চিন্তা মানে পাগল করে দেওয়া। অর্থহীন ঘুরপাক খাওয়া।”
“আমরা যদি দুশ্চিন্তা বন্ধ করে জীবনকে উপভোগ করতে চাই, তাহলে তার সহজ পথ হল আমাদের দুঃখের হিসাব না করে কত সুখ তার হিসাব করা।”
“জনপ্রিয়তা বাড়াবার চাবিকাঠি লুকিয়ে আছে এই সত্যের মধ্যে যে নিমেষে নিজেকে অন্যের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে।”
“জনপ্রিয়তাকে ধরে রাখা কষ্টকর।”
“জুয়া খেলে কখনো কেউ বড়লোক হতে পারে না বরং সর্বশান্ত হয়েছে পরিণামে।”
“টাকা মানে সুখ, টাকা মানে আনন্দ, টাকা মানে ভোগ-উপভোগ, টাকা মানে সম্ভোগ, টাকা মানে সুন্দরী রমণী।”
“পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডাক্তারের নাম হচ্ছে-ডাক্তার কম-খাওয়া, ডাক্তার কম কথা বলা আর ডাক্তার আনন্দ বলেছেন জোনথন সুইফ্ট। এই ডাক্তার আনন্দকে আমাদের কাছে সর্বদা রাখতে পারি যদি আমরা মনে রাখি কী প্রচুর ঐশ্বর্য আছে আমাদের। এই ঐশ্বর্য আলিবাবার ঐশ্বর্যের চেয়ে অনেক বেশি। আপনি কি এক লক্ষ কোটি টাকা দিলে আপনার দুটো চোখ দিয়ে দেবেন? দুটো পায়ের দাম কত? দুটো হাত বা শ্রবণশক্তির দাম কত? আপনার পুত্র-কন্যা পরিবারের দাম কত? এই সমস্ত যোগ করে দেখুন রকফেলার, ফোর্ড এবং মরগ্যানের সমস্ত টাকা আপনার সম্পত্তির কাছে তুচ্ছ।”
“আমরা আমাদের তুলনা করি যারা আমাদের চেয়ে ভালো অবস্থায় আছে তাদের সঙ্গে। আমরা যদি আমাদের চেয়ে যারা খারাপ অবস্থায় আছে, তাদের সঙ্গে তুলনা করতাম, তাহলে আমরা সন্তুষ্ট হতে পারতাম।”
“দাম্পত্য জীবনে অসুখী মানুষকে সুখী বলা যায় না।”
“যখন আমরা সবচেয়ে খারাপ ব্যাপারটা গ্রহণ করতে প্রস্তুত থাকি তখন আর কিছু আমাদের হারাবার থাকে না।”
“দুঃখ-দুর্দশা এড়াবার জন্যে নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন সবচেয়ে খারাপ কী ঘটতে পারে। সেটা যখন ঘটবেই তখন সেটাকে গ্রহণীয় করে তুলুন। তারপর শান্তভাবে চিন্তা করুন সবচেয়ে খারাপ অবস্থা থেকে কিভাবে উন্নতি করা সম্ভব।”
“আমরা জীবনযুদ্ধের ঝড় এবং হিমবায়ের ধাক্কা অনেক সহ্য করতে পারি, কিন্তু ছোট ছোট দুশ্চিন্তা যা আমরা দুটি আঙুলের সাহায্য মেরে ফেলতে পারি, তার কাছে পরাস্ত হই।”
“ভীতি, দুশ্চিন্তা, অত্যধিক স্বার্থপরতা আর বাস্তবের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার অক্ষমতাই বেশির ভাগ পেটের রোগ এবং আমাশার রুগীর ইতিহাস।”
“মেয়ের চেহারা সবচেয়ে খারাপ করে ফেলে দুশ্চিন্তা। দুশ্চিন্তায় নিজেকে প্রকাশ করায় অসুবিধা হয়। চুল পেকে যায় অকালে। ত্বকের কমনীয়তা নষ্ট হয়ে যায়। শরীরের চামড়ায় নানারকম রেখা হতে পারে।”
“মানুষ নানাবিধ সমস্যার ভারে প্রপীড়িত এবং জর্জরিত, তবু আপনি সমস্যাটা বা সমস্যাগুলো সমাধানের চিন্তা করুন কিন্তু দুশ্চিন্তা করবেন না।”
“দুশ্চিন্তার হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে নিজেকে সব সময় কাজের মধ্যে দায়িত্বের মধ্যে ব্যস্ত রাখুন।”
“দুঃসংবাদ শুনে আপনি কখনোই ঘাবড়াবেন না বা দুর্ভাবনায় ভেঙে পড়বেন না। কারণ সুসংবাদ যেমন দুঃসংবাদও তেমনি জীবনের স্বাভাবিক ঘটনা।”
“বিপদে অবিচল থাকুন, ধৈর্য ধারণ করুন, সন্ত্রস্ত হবেন না, বিপদ মুক্তির পথ পেয়ে যাবেন। বোকাদের জীবনে কোনো পরিবর্তন আসে না। পীড়িত ব্যক্তি ভাবে তার পীড়া আর কোনোদিন বোধ হয় নিরাময় হবে না। কিন্তু অচিরেই সে তার ভুল বুঝতে পারে। কোনো পীড়াই’ দীর্ঘস্থায়ী নয়।”
“এমন প্রতিজ্ঞা করা উচিত নয়, যা পালন করতে পারবে না।”
“মানুষের গুণ নিয়ে প্রতিযোগিতা করুন, দোষ নিয়ে নয়।”
“দীর্ঘজীবী হতে চাইলে সদা প্রফুল্ল থাকুন। আনন্দ করুন। দুশ্চিন্তাকে কাছে ঘেঁসতে দেবেন না।”
“এই পৃথিবীতে ভালোবাসার একটিমাত্র উপায় আছে—তা হল প্রতিদান পাওয়ার আশা না করে ভালোবেসে যাওয়া।”
“প্রিয়তমা নারীর সঙ্গে দশমাইল হেঁটে গেলেও কিছু মনে হবে না। অথচ বিরক্তিকর স্ত্রীর সঙ্গে দশ পা হাঁটতে কত কষ্ট হবে।”
“বন্ধুর সমালোচনা বন্ধুত্বকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।”
“আজকের জন্য বাঁচুন। ভবিষ্যতের ভাবনা ছেড়ে দিন।”
“বিনয়ী মানুষকে মানুষের চোখে প্রিয় করে তোলে।”
“কোনো বিপদই চিরস্থায়ী নয়। একদিন মানুষ সূর্য ও মুক্তির মুখ দেখতে পায়।”
“বিপদ আসে আবার চলেও যায়। কোনো বিপদই চিরস্থায়ী নয় ।”
“মানুষ যখন রাগান্বিত অবস্থায় থাকে, তখন তাকে কোনোরূপে বিরক্ত করা উচিত নয়। কেন না তা থেকে চরম ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হতে পারে।”
“টাকা খরচ করতে বুদ্ধির দরকার হয় না, কিন্তু টাকা উপার্জন করতে বুদ্ধির দরকার হয়।”
“বোকামির পরিচয় দিয়ে হাস্যাস্পদ হওয়ার চাইতে, যে কোনো পদক্ষেপ ভেবেচিন্তে নেওয়াই বাঞ্ছনীয়।”
“যা ঘটেছে তার জন্যে দুঃখ করে কী লাভ, ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে থাকাই উচিত।”
“যে দাম্পত্য জটিলতামুক্ত, সেই ব্যক্তি একমাত্র সুখী এবং ভাগ্যবান।”
“সবচেয়ে খারাপ অবস্থা বেশিদিন থাকে না। কিছুকাল পরেই আবার শুভদিন আসে।”
“আমাদের জীবনের শতকরা নব্বইভাগ ঠিক এবং দশভাগ ভুল। যদি আমরা সুখী হতে চাই, তাহলে যে নব্বই ভাগ ঠিক সে নব্বইভাগ নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে, আর দশভাগকে দূর করতে হবে।”
“যারা ভুল কম করে তাদের উন্নতি অবধারিত।”
“অতিরিক্ত পরিশ্রমে মানুষ মারা যায় না, মানুষ মারা যায় বিশৃঙ্খলায় আর দুর্ভাবনায় ৷”
“মিতব্যয়ী ব্যক্তিদের কখনো আর্থিক সঙ্কটে পতিত হতে হয় না।”
“দুটো মানুষের রুচি কখনোই এক হবে না। নানা মানুষ নানা মত, নানা ভাবনা, নানা রুচি নিয়েই মনুষ্যসমাজ।”
“আমরা হয়তো আমাদের শত্রুকে ভালোবাসার মতো অত সাধু হতে পারব না, কিন্তু আমাদের স্বাস্থ্য এবং সুখের জন্য আসুন আমরা শত্রুদের ক্ষমা করি আর ভুলে যাই।”
“প্রতিশোধ নেবার কথা ভাববেন না। এর ফলে শত্রুর চাইতেও আপনার বেশি ক্ষতি হবে।”
“যারা আধুনিক শহরের কোলাহলের মধ্যেও আভ্যন্তরীণ শান্তি বজায় রাখতে পারেন, তাদের স্নায়ুরোগ হবার সম্ভাবনা নেই।”
“শ্রান্তির কারণ কাজ নয়, দুশ্চিন্তা, হতাশা আর বিরক্তি থেকে তা হয়।”
“আমাদের শ্রান্তির অন্যতম কারণ একঘেয়েমি।”
“তোমরা শোনো বেশি, চিন্তা করো আরও বেশি।”
“আমাদের শতকরা একশো জনেরই সঙ্গমের প্রধান উদ্দেশ্য থাকে তৃপ্তি লাভ করা। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত সহবাসে একঘেয়েমি আসতে বাধ্য হয়। বৈচিত্র্য না থাকলে কোনো কর্মেই আনন্দ পাওয়া যায় না। সুযোগ পেলেই কেউ যদি নারীদেহ ঘাঁটাঘাঁটি করতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে, বৈচিত্র্য হারাবে সে এবং অবশেষে নারীদেহ তাকে আর আকর্ষণ করতে পারবে না। আমার অনেক নারীবন্ধু যৌনবিশেষজ্ঞ আলফ্রেড টলারের কাছে এসে অভিযোগ জানিয়ে যান যে, তাদের স্বামীরা অধিক হারে সঙ্গম করে বটে, কিন্তু প্রতিবারেই তারা কিন্তু তৃপ্তি লাভ করেন না….। তার চেয়ে সংখ্যায় কম হোক, কিন্তু প্রতিবারেই এরা যদি অধিক সময় ধরে সঙ্গম করত, জীবনটা তাদের তৃপ্তিময় ও আনন্দমধুর হয়ে উঠত। এখনকার যা অবস্থা, তাতে যৌনমিলন একটা বেদনাদায়ক তৃপ্তিকর অভিজ্ঞতা ব্যতীত আর কিছু নয়। অথচ সঙ্গমের উদ্দেশ্য তো তা নয়৷”
“সচেতন ব্যক্তি বিপদে পড়ে কম।”
“সমস্যা আপনা-আপনি আসে আবার আপনা-আপনি একদিন চলেও যায়। কোনো সমস্যাই আজীবন থাকে না।”
“পৃথিবীতে মৃত্যু ছাড়া মানুষের এমন কোনো সমস্যা নেই যার সমাধান সম্ভব নয় ধৈর্য ধারণ করুন; অভিজ্ঞ ও বিশ্বস্ত বন্ধুদের পরামর্শ নিন—যত কঠিন সমস্যাই হোক, কালক্রমে একদিন তার সুরাহা হবেই।”
“অন্যায় সমালোচনা প্রায়ই প্রশংসার নামান্তর। মরা কুকুরকে কেউ লাথি মারে না।”
“আমাদের সমালোচকদের গোল্লায় পাঠানোর একমাত্র উপায় হল একথা বলা, আমার সমালোচক যদি আমার অন্যসব দোষত্রুটির কথা জানতেন, তাহলে তিনি আর কড়া সমালোচনা করতে পারতেন । সমালোচনা ব্যাপারটা ভালো। কেননা এর ফলে মানুষ আত্মরক্ষায় তৎপর হয় আবার নিজের যথাযথ মূল্যায়ন করতে পারে। তবে অকারণ সমালোচনা ক্ষতি ডেকে আনে। তার আত্মগরিমাকে আঘাত করে এবং তার মনে বিদ্রোহের গোপন বীজ বপন করে।”
“সাফল্য লাভ করতে হলে আপনাকে লেগে থাকতে হবে।”
“দৃঢ়তার সঙ্গে যদি কেউ তার স্বপ্নের দিকে এগিয়ে যেতে চেষ্টা করে, আর সে রকম যদি জীবনযাপন করতে পারে, তাহলে সে সাফল্য হবে অসাধারণ।”
“সাফল্যে যাদের মাথা ঘুরে যায়; সাফল্য তাদের কাছ থেকে পালিয়ে যায়।”
“যে দুশ্চিন্তা ভারাক্রান্ত সে কোটিপতি হয়েও দুঃখী।”
“একটি সুখের সংসারকে ধ্বংস করার জন্য শয়তান যতগুলো অস্ত্র আবিষ্কার করেছে, তার মধ্যে মারাত্মক হল স্ত্রীর ঘ্যানর-ঘ্যানর।”
“যে স্বপ্ন দেখে না সে মৃত।”
“কারো উপকার করতে না পারো তাহাতে ক্ষতি নেই, কিন্তু সজ্ঞানে কারো ক্ষতি করো না।”
“বোকারা আর ভীরুরা বলে অসম্ভব। চতুর এবং সাহসীরা চেষ্টা করে দেখে।”
“পেথে বেরোবার আগে ভাবো, পথে বেরিয়ে চিন্তা করো, কাজ শুরু করে ভাবো, কাজ সমাপ্ত করে আত্মবিশ্লেষণ করো—তাহলে তোমার কাজে খুব বেশি ভুল হবে না।”